নেশার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিণত হয়েছে বিশালগড় মহকুমা হাসপাতাল।
বিশালগড় হাসপাতালে পর্যন্ত পরিমাণে সিসি ক্যামেরা, বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী সহ পুলিশ বাহিনী থাকা সত্ত্বেও অনবরত ঘটে চলছে মহকুমা হাসপাতালে এই ধরনের ঘটনা।
জানা যায় মহাকুমা হাসপাতালের ভিতরে ও OPD ওয়ার্ড সহ শৌচালয়ে নেশার নিরাপত্তা স্থান হিসাবে বেছে নিয়েছেন নেশা কারবারিরা।
অন্যদিকে এই মহকুমা হাসপাতলে স্বাস্থ্য আধিকারিক ডক্টর জ্যোতির্ময় দাস ব্যস্ত বাঁকা পথে অর্থ কামের জন্য ব্যস্ত থাকেন যার ফলে মহকুমা হাসপাতালে হাল দিনের পর দিন তলা নিতে গিয়ে ঢেকেছে ।
জানা যায় মহাকুমা হাসপাতালে স্বাস্থ্য আধিকারিক ডক্টর জ্যোতির্ময় বাবুর বিরুদ্ধে বহুবার খবর প্রকাশিত হবার পরও স্বাস্থ্য দপ্তর কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি জানা যায় স্বাস্থ্য আধিকারিক ডক্টর জ্যোতির্ময় দাস বিশালগড় শাসকদলের নেতাদের হাত রয়েছে যার ফলে দাপট দেখিয়ে ও নিজের ইচ্ছামতো যা খুশি তা করে যাচ্ছেন ডক্টর জ্যোতির্ময় বাবু।
জানা যায় বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টা ৩০ মিনিট নাগাদ লালসিংমুরা আমতলী থেকে ২ যুবক ড্রাস্ক ও ইনজেকশনের সিরিজ নিয়ে মহাকুমা হাসপাতালে টয়লেটের ভিতরে ড্রাস্কের নেশা করছিল মহাকুমা হাসপাতালে বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের চোখে পড়ে এবং তাদেরকে ধরতে সক্ষম হয়।
পরবর্তী সময়ে মহাকুমা হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক খবর দেয়া হয় বিশালগড় থানায় বিশালগড় থানার পুলিশ মহাকুমা হাসপাতালে টয়লেটে ভেতর থেকে সুমিত দেববর্মা ও খিরোদ দেববর্মা ২ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
জানা যায় তাদের বাড়ি লালসিংমুড়া আমতলী এলাকায়।
ড্রাস্ক সেবনকারীদের ধরতে মহকুমা হাসপাতালে ভিতরে শুরু দৌড় ঝাঁপ