শাসক দলীয় পেচারথল মন্ডল ও,বি,সি,মোর্চার মন্ডল সভাপতি নারায়ণ নাথ কতৃক শ্লীলতাহানির স্বীকার হত দরিদ্র পরিবারের এক গৃহবধূ।ঘটনাটি ঘটে উওর জেলার কাঞ্চনপুর থানাধীন শিবনগর এলাকায়।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,উওর জেলার কাঞ্চনপুর থানাধীন শিবনগর জনজাতি অধ্যুষিত এলাকার উওর জয়ন্তী পুর তিন নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা কাজল নাথ,বয়স ৪২ বৎসর,স্বামী যুগল নাথ অভিযোগ করে জানায় একই এলাকার বাসিন্দা তথা পেচারথল মন্ডলের ও,বি,সি মোর্চার সভাপতি নারায়ণ নাথ,পিতা বারীন্দ্র নাথ বিগত ২১শে ফেব্রুয়ারী রাএি আনুমানিক আটটা নাগাদ গরু খোজার অচিলায় ওর বাড়িতে এসে কাজল এর উপর ঝাপটে পড়ে এবং শারিরীক ভাবে নির্যাতন সহ শ্লীলতা হানি করে।কাজলের শরিরের শাড়ি সহ ব্লাউজ টেনে হিছড়ে ছিড়ে ফেলে প্রায় অর্ধ উলঙ্গ করে ফেলে।তৎক্ষনাৎ কাজল নিজের ইজ্জত বাঁচাতে চিৎকার করলে ছুটে আসে ওর দুই পুএ যোগেশ নাথ,রিপন নাথ সহ ওদের বয়স্কা দাদু অর্জুন নাথ।নির্যাতিতা কাজল জানায় তাকে বাচাতে ছুটে আসা দুই পুএ সহ দাদু কে মারদোর করে অভিযুক্ত ও,বি,সি,মোর্চার মন্ডল সভাপতি।এমতাবস্থায় নিজেকে নির্দোষ প্রমান করতে চিৎকার করলে ছুটে আসে অভিযুক্ত নারায়ণ নাথ এর নিকটাত্মীয় বারীন্দ্র নাথ,পিতা মৃত নরেন্দ্র নাথ,পবিন্দ্র নাথ,পিতা বীরেন্দ্র নাথ,বিজয় নাথ,পিতা ভিবিশন নাথ,দিপু নাথ,পিতা মৃত রেবতী নাথ,জয়া নাথ,স্বামী প্রজেশ নাথ এবং শুক্লা নাথ,স্বামী উপানন্দ নাথ।নির্যাতিতা কাজল জানায় অভিযুক্ত নারায়নের চিৎকার শুনে ছুটে আসা অভিযুক্ত সহ নিকটাত্মীয়রা এসে কাজল সহ ওর দুই পুএ এ এবং বয়স্কা দাদু কে মারদের করে।নির্জাতিতা কাজল জানায় অভিযুক্ত নারায়ণ কাজল কে বিগত বেশ কিছু দিন যাবৎ কু প্রস্তাব দিয়ে চললেও কাজল পাওা না দেওয়াতে ওকে শারিরীক ভাবে শ্লীলতাহানি করে অভিযুক্ত নারায়ণ।পরবর্তীতে পরদিন ২২শে ফেব্রুয়ারীতে অভিযুক্ত লম্পট নারায়ণ সহ সাত জনের বিরুদ্ধে কাঞ্চনপুর থানাতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে নির্যাতিতা মহিলা কাজল নাথ।কিন্ত আশ্চর্যের বিষয় হলো,উক্ত ন্যাক্কার জনক ঘটনার প্রায় দশদিন অতিবাহিত হলেও কাঞ্চনপুর থানার পুলিশ অভিযুক্ত নারায়ণ সহ সহযোগীদের গ্রেফতার করতে কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি।কাঞ্চনপুর পুলিশের আশকারা পেয়ে অভিযুক্তরা নির্বিচারে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে প্রকাশ্য দিবালোকে।নির্যাতিতা কাজল অভিযোগ করে জানায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কাঞ্চনপুর থানায় লিখিত মামলা করাতে প্রধান অভিযুক্ত নারায়ণ এর ভগ্নিপতি নাকি কাজল কে মামলা তুলে নিতে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ধমকি দিচ্ছে।এমতাবস্থায় এক প্রকারের নিরাশ হয়ে নির্যাতিতা মহিলা শ্লিলতা হানির স্বীকার হয়েও কাঞ্চনপুর থানার পুলিশের সহায়তা না পেয়ে দারস্থ হয় স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের নিকট।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous post আবারো আটক চার বাংলাদেশী নাগরিক! আটক করে তেলিয়ামুড়া রেল পুলিশ
Next post এক দেশ, এক নির্বাচন নিয়ে বিকশিত ভারত সম্পর্কে এক মিনিটের ভিডিও করার আহ্বান
%d bloggers like this: