রাজ্যসরকার চাইছে কৃষকদের আয় দ্বীগুন করতে। রাজ্যসরকারের এই উদ্দ্যেশ্যকে সাফল্যমন্ডীত করতে কাজকরেযাচ্ছে বগাফা কৃষিদপ্তর। বগাফা কৃষিদপ্তরের তত্বাবধায়কের উদ্দ্যোগে বিগতদিনেও কৃষকদের কাছে বিভিন্ন উন্নতমানের মেশিন পৌঁছেদেওয়াহয়েছে। শান্তির বাজার মহকুমার কৃষকরা যেসকল কৃষিজ উৎপাদন সামগ্রীর সঙ্গে পরিচিতি ছিলোনা সেইসকল সামগ্রীর সাথে পরিচিতি করিয়েছেন বগাফা কৃষিদপ্তরের তত্বাবধায়ক সুজিত কুমার দাস। তিনি প্রতিনিয়ত রোদে বৃষ্টিতে কৃষকদের মাঠেগিয়ে কিভাবে ভালোপরিমানে কৃষিজফসল উৎপাদনকরাযায় তার পরামর্শ দিয়েথাকেন। এরইমধ্যে কৃষকদের অর্থ ও সময় শাশ্রয়ের কথা চিন্তাভাবনাকরে সোমবার কৃষকদের মাঠে নতুন পাওয়ারট্রেইলার মেশিন নিয়ে আসাহলো। এই মেশিনদিয়ে এক কানি জমি চাষকরতে ৩০ মিনিট সময় লাগে যা অন্যান্য মেশিনে প্রায় দের থেকে দুই ঘন্টা লেগেযায়। এছারা অন্যান্য মেশিন দিয়ে দুইবার চাষ দিয়ে যতটুকু ড্রাইভ হবে এই মেশিনে একবার চাষে সেই ড্রাইভকরাযায়। এই মেশিনদিয়ে কৃষিজ জমি চাষের পাশাপাশি ট্রেইলার লাগিয়ে কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিজ সামগ্রী পরিবহন করাযাবে। এছারা কৃষিকাজে ব্যাবহৃত সার ও জৈবিক সার অতিসহজে এই মেশিনের মাধ্যমে কৃষিজ জমিতে পৌঁছানোযাবে। আজকের ডেমোষ্ট্রেশানে কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক সুজিত কুমার দাস সহ কৃষি দপ্তরের অন্যান্য আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। এই উন্নতমানের মেশিনের আগমনকে কেন্দ্রকরে মাঠে উপস্থিত কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা লক্ষ্যকরাযায়। আজকের এই কর্মসূচী সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমের সামনে জানাতেগিয়ে কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক সুজিত কুমার দাস জানান কৃষকরা চাইলে এই মেশিন ক্রয় করতে পারেন। এই মেশিন ক্রয়ের জন্য রাজ্যসরকারের পক্ষথেকে সাবসিডির মাধ্যম অনুদান দেওয়াযাবে। যদিকোনো কৃষক এই মেশিন ক্রয় করতে চান তাহলে কৃষিদপ্তরের নিকট আবেদন করলে কৃষিদপ্তরের তত্বাবধায়ক এই আবেদন পত্র উনার উর্ধতর কতৃপক্ষের নিকট প্রেরন করবেন। তিনি জানান এই মেশিন ক্রয় করলে কৃষকদের সময় ও অর্থ সাশ্রয়হবে। কৃষকদের এইধরনের নতুন পাওয়ারট্রেইলারের সাথে পরিচিতি করানোরফলে কৃষকরা কৃষিদপ্তরের তত্বাবধায়ককে অনেক ধন্যবাদজানিয়েছেন।