বেঙ্গালুরু-মহীশূর এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য ১১৮ কিলোমিটার। আর এই প্রকল্প সম্পাদনে মোট খরচ হয়েছে ৮,৪৮০ কোটি টাকা। এই এক্সপ্রেস ওয়ের ফলে বেঙ্গালুরু নিবাসীদের অনেকটাই সুবিধা হল। বেঙ্গালুরু ও মহীশূরের মধ্যে যাতায়াতের সময় অনেকটা কমে যাবে। আগে বেঙ্গালুরু ও মহীশূরের মধ্যে যাতায়াতে সময় লাগত ৩ ঘণ্টা। তা কমে দাঁড়াবে ৭৫ মিনিট। জাতির উদ্দেশে বেঙ্গালুরু-মহীশূর এক্সপ্রেসওয়ে উৎসর্গ করার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আগামিকাল চার লেনের মহীশূর-খুশালনগর মহাসড়কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। প্রায় ৯২ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই মহাসড়ক। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ হবে প্রায় ৪,১৩০ কোটি টাকা। বেঙ্গালুরুর সঙ্গে কুশলনগরের সংযোগ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই মহা সড়ক। আর এই মহাসড়কের ফলে বেঙ্গালুরু থেকে কুশনগর অবধি যাতায়াতের সময়কে প্রায় ৫ ঘন্টা থেকে মাত্র ২.৫ ঘন্টায় নামিয়ে আনবে।এর পরই হুব্বালির উদ্দেশে উড়ে যাবেন মোদী। সেখানে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন আইআইটি ধারবাদ। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মোদীর হাতেই এই আইআইটির ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপিত হয়েছিল। ৮৫০ কোটি টাকায় এই আইআইটি তৈরি হয়েছে। এরপর শ্রী সিদ্ধারুদ্ধা স্বামীজি হুব্বালি স্টেশনে বিশ্বের দীর্ঘতম রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মের উদ্বোধন করবেন তিনি। গিনিস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে এই প্ল্যাটফর্ম। বিশ্বের দীর্ঘতম এই প্ল্যাটফর্মের দৈর্ঘ্য হল ১,৫০৭ মিটার। এই প্ল্যাটফর্মে নির্মাণে মোট খরচ হয়েছিল ২০ কোটি টাকা। এরকম একাধিক কর্মসূচি নিয়ে বেশ ব্যস্ততায় রবিবার যাপন হবে প্রধানমন্ত্রীর।