নেতাজির জন্ম জয়ন্তির পরপরই ক্যালেন্ডারের যে দিনটাকে ঘিরে দেশাত্মবোধক আবেগ জাগ্রত হয় প্রত্যেক ভারতীয়র মনে সেটি হল নেতাজির জন্ম জয়ন্তির পরপরই ক্যালেন্ডারের যে দিনটাকে ঘিরে দেশাত্মবোধক আবেগ জাগ্রত হয় প্রত্যেক ভারতীয়র মনে সেটি হল ২৬ শে জানুয়ারি। দিনটি ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়। স্বাধীনতার প্রায় আড়াই বছর পর তৈরি হলো দেশের সংবিধান। যা ১৯৫০ সালে ২৬শে জানুয়ারি কার্যকর করা হলো। তাই প্রতিবছর এই দিনটিতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান, কুচকাওয়াজের মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাসের ছবি ভেসে আসে। নয়া দিল্লি থেকে ত্রিপুরা, প্রজাতন্ত্র দিবসকে ঘিরে সেজে উঠে দেশের সকল প্রান্ত। এদিন বর্ণময় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই দেশবাসী উদযাপন করেন প্রজাতন্ত্র দিবসটি। সরকারিভাবে রাজ্যে কেন্দ্রীয় মূল অনুষ্ঠানটি হয় আগরতলা আসাম রাইফেলস ময়দানে। সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে আরক্ষা কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে থাকেন রাজ্যপাল। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। গত কয়েকদিন ধরে আসাম রাইফেলস ময়দানে চলছে, জোরদার প্রস্তুতি। যে প্রস্তুতির চূড়ান্ত রূপ পেল মঙ্গলবার। এদিন মূল অনুষ্ঠানটিকে সামনে রেখে শেষ মহড়া সেরে নিলেন আরক্ষা প্রশাসনের কর্মীরা। এতে অংশ নেন ত্রিপুরা পুলিশ, হোমগার্ড, টিএসআর,সিআরপিএফ, বিএসএফ সহ বিভিন্ন বাহিনীর কর্মীরা।হিসেবে পালিত হয়। স্বাধীনতার প্রায় আড়াই বছর পর তৈরি হলো দেশের সংবিধান। যা ১৯৫০ সালে ২৬শে জানুয়ারি কার্যকর করা হলো। তাই প্রতিবছর এই দিনটিতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান, কুচকাওয়াজের মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাসের ছবি ভেসে আসে। নয়া দিল্লি থেকে ত্রিপুরা, প্রজাতন্ত্র দিবসকে ঘিরে সেজে উঠে দেশের সকল প্রান্ত। এদিন বর্ণময় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই দেশবাসী উদযাপন করেন প্রজাতন্ত্র দিবসটি। সরকারিভাবে রাজ্যে কেন্দ্রীয় মূল অনুষ্ঠানটি হয় আগরতলা আসাম রাইফেলস ময়দানে। সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে আরক্ষা কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে থাকেন রাজ্যপাল। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। গত কয়েকদিন ধরে আসাম রাইফেলস ময়দানে চলছে, জোরদার প্রস্তুতি। যে প্রস্তুতির চূড়ান্ত রূপ পেল মঙ্গলবার। এদিন মূল অনুষ্ঠানটিকে সামনে রেখে শেষ মহড়া সেরে নিলেন আরক্ষা প্রশাসনের কর্মীরা। এতে অংশ নেন ত্রিপুরা পুলিশ, হোমগার্ড, টিএসআর,সিআরপিএফ, বিএসএফ সহ বিভিন্ন বাহিনীর কর্মীরা।