গত ১৬ফেব্রুয়ারি বিধানসভা ভোট চলাকালীন ৫৩-কৈলাসহর বিধানসভার শ্রীনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ছাব্বিশ নং পোলিং স্টেশনে ইভিএমে কংগ্রেস প্রার্থী বিরজিত সিনহার ছবিতে এবং দলের প্রতিক চিহ্নে কে বা কাহারা কালো রঙের ব্ল্যাকটিউব লাগিয়ে দিয়েছিলো। পরবর্তী সময়ে কংগ্রেস দলের পক্ষ থেকে ছাব্বিশ নং পোলিং স্টেশনে পুনরায় ভোট করার লিখিতভাবে আবেদন করা হয়েছিলো। যদিও জেলার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কংগ্রেস দলের এই দাবিকে নস্যাৎ করে দেয়। পোলিং স্টেশনের ভিতর ঢুকে ইভিএমে এমন ঘটনা ঘটে থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিংবা প্রিসাইডিং অফিসার কোনো ধরনের মামলা করেন নি। এনিয়ে গোটা কৈলাসহর বিধানসভা কেন্দ্রে কংগ্রেস এবং সি.পি.আই.এম দলের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছিলো। অবশেষে ছাব্বিশ নং পোলিং স্টেশনের প্রিসাইডিং অফিসার ঊনিশ ফেব্রুয়ারি রোববার বিকেলে ইরানি থানায় এব্যাপারে লিখিত মামলা করে। ইরানি থানার পুলিশ থানায় মামলাটি রেজিস্ট্রি করে। এব্যাপারে কৈলাসহরের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক ধ্রুব নাথ জানান যে, ঊনিশ ফেব্রুয়ারি মামলাটি পাবার পর পুলিশ কুড়ি ফেব্রুয়ারি দুপুরে শ্রীনাথপুর গ্রামের মইনুল হককে গ্রেফতার করে। কুড়ি ফেব্রুয়ারি মইনুল হককে পুলিশ কৈলাসহরের আদালতে প্রেরণ করেছে বলে ধ্রুব নাথ জানান। তাছাড়াও উনি জানান যে, পুলিশ ১২৫, ১৩১ এবং ১৩৬ ধারায় মামলা নেয়। তবে, পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে মইনুল হক এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে কিনা এব্যাপারে ধ্রুব নাথ কিছুই স্বীকার করে নি
Byte- ধ্রুব নাথ।
তবে, প্রিসাইডিং অফিসার ঘটনার সাথে সাথেই কেন মামলা করলেন না এনিয়ে রাজনৈতিক মহলে তীব্র গুঞ্জন শুরু হয়েছে।