কেলেঙ্কারি কেলেঙ্কারি কেলেঙ্কারি! ও দাদা শুনছেন চাকরি কেলেঙ্কারি চাকরি কেলেঙ্কারি! আরে রাজ্যে হচ্ছেটা কি? বি জে পি দল কি উঠে পরে লাগল রাজ্যের নিষ্কলুষ মুখ্যমন্ত্রী কে কালিমালিপ্ত করতে? একের পর এক চাকরি কেলেঙ্কারি যেন বেরিয়ে আসছে প্রায় প্রতিদিন! কোথাও বি জে পি নেতা বিধায়করা অঙ্গনোয়ারি কেন্দ্রে নিয়োগ দিয়ে দিচ্ছে কোন নিয়োগ নীতি ছাড়াই তো কোথাও পাম্প অপারেটর নিয়োগ করছে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে! এমনিতেই গোটা দেশ জুরে চাকরির অকাল দশা! রাজ্যেও দিনের পর দিন বেকার সংখ্যা বেরেই চলছে! সমস্ত বেকার রা তাকিয়ে আছে কোন ভাবে যদি একটা চাকরির যোগান করা যায় কিনা! এরই মাঝে একদল শাসক দলীয় নেতারা উত পেতে বসে আছে কিভাবে এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার! মুখ্যমন্ত্রীকে ঘুমে রেখে এই শাসক দলীয় চাইরা নিজেদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে! এমনই একটি একটা ঘটনা উঠে এল কমলাসাগর বিধানসভার ফুলতলী গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে! এই এলাকায় একটি জলের পাম্প মেশিন বসানো হয়েছে ঘরে ঘরে পরিশ্রুত পানিয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে! এই পাম্প মেশিন অপারেট করার লক্ষ্যে একজন পাম্প অপারেটর নিয়োগ করা নিয়ে বেরিয়ে এল দুর্নিতি! ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে এই চাকরি নিতে হল বি জে পি দলেরই এক পৃষ্ঠা প্রমুখ কে! বি জে পি দলের ২১ নং বুথের পৃষ্ঠা প্রমুখ অলক বিশ্বাস এই চাকরি পেতে ৬০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে ফুলতলী গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ-প্রধান দীপক রায় ও বুথ প্রেসিডেন্ট প্রশান্ত ভৌমিককে। হত দরিদ্র অলক বিশ্বাস তথা বি জে পি দলের পৃষ্ঠা প্রমুখ নিজের জমি বন্ধক রেখে এই ৬০ হাজার টাকা শাসক দলের ওই নেতাদের কাছে তুলে দিয়েছেন যাতে তারা মদে মাংসে গিলতে পারেন! এতটাই টাকা পাগল এই বি জে পি নেতারা যে এখন চাকরি বিক্রি করছে সম্পুর্ন বেআইনিভাবে! শুনুন পৃষ্ঠা প্রমুখ অলক বিশ্বাসের বক্তব্য!