
একদিকে কৃষকের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যমাত্রা সরকারের,। অন্যদিকে রোদের প্রচন্ড দাবদাহ, সেচ ব্যবস্থা বিকল হয়ে পড়ে আছে কৃষি দপ্তর কোন হেলদোল নেই।, এর ফলে কৃষক কৃষি কাজ করতে হিমশিম খাচ্ছে। ,না ধান চাষ হচ্ছে, না সবজি চাষ সবই মুখ থুবড়ে পড়ে আছে , এমনই চিত্র ধরা পরল বিলোনীয়া সুকান্ত নগর গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর বিলোনীয়া……., অত্র এলাকার কৃষক শম্ভু মজুমদারের সাথে কথা বলে জানা যায়, শম্ভু মজুমদার ১৯৮৬ সালে কৃষি কাজ কে অবলম্বন করে নিজের জীবন জীবিকা প্রতিপালন করে যাচ্ছেন।
বর্তমানে সূর্যের প্রখর দাব দাহে কৃষিকাজে বাধ সাধে,বৃষ্টি না হওয়ার কারণে কৃষকের ফসল মাঠে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে , পাশাপাশি এই উত্তর বিলোনিয়া এলাকায় কৃষিকাজে জল সেচের জন্য একটি সেচের মেশিন ছিল যেখান থেকে অত্র এলাকার কৃষকরা চাষাবাদের জল দিয়ে ধান চাষ এবং সবজি চাষ করতেন , প্রায় বছর খানেক হয়ে গেল জলসেচের মেশিনটি বিকেল হয়ে পড়ে আছে দপ্তরের কর্মীদের কোন হেলদোল নেই, কৃষকদের মাঠে ফসল কাঠফাটা রোদে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শুধুমাত্র সেচ ব্যবস্থার কারণে, এরফলে অত্র এলাকার প্রতিটি কৃষক যেমনি ধান চাষে তেমনি সবজি চাষে অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, এরি ফলে বাজারে সবজির অগ্নিমূল্য , কৃষক সবজি ফলাতে পারছেনা বলেই বাজারে চাহিদা ও যোগানের সমতা না থাকাতে বাজার অগ্নিমূল্য। এরি ফলে পকেটে টান পড়েছে সাধারণ জনগণের, অত্র এলাকার কৃষকরা চাইছেন কৃষি দপ্তর অতিসত্বর সেচ ব্যবস্থা সচল করার ব্যবস্থা করোক, এবং অত্র এলাকার আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিক কৃষি দপ্তর।